কারণে এই মুহূর্তে নেতা মন্ত্রীরা চূড়ান্ত ব্যস্ত জনসংযোগে। আর জনসংযোগের একটা বড়ো সুযোগ এই বিজয়া সম্মিলনী।
আজ বিজয়া সম্মিলনীতে মিলিত হচ্ছেন ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ হিসেবে অভিষেক প্রতি বছর আমতলার এই অফিসে বিজয়ার শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত বিধায়ক, জেলা পরিষদ সদস্য–সহ বিভিন্ন স্তরের তৃণমূলের জনপ্রতিনিধির পাশাপাশি এই লোকসভা কেন্দ্রের সাধারণ মানুষের সঙ্গেও সৌজন্য বিনিময় করেন তিনি।
এ বারও সেই রেওয়াজ অনুসরণ করছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। অভিষেক নিজেই রবিবার ফেসবুকে এই কর্মসূচির কথা ঘোষণা করেছেন।
বিজয়া সম্মেলনীর পোস্টারে লেখা রয়েছে, ‘মায়ের আশীর্বাদে মুছে যাক গ্লানি, বিনাশ হোক অশুভ শক্তির।’ এই মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকেই জেলায় জেলায় তৃণমূলের বিজয়া সম্মিলনী শুরু হয়েছে।
কালীপুজোর আগে পর্যন্ত এই জনসংযোগ কর্মসূচি চলবে। জেলায় জেলায় রবিবার একদিনে প্রায় একশো বিজয়া সম্মিলনী করেছে তৃণমূল।
উত্তরবঙ্গের দুর্গত এলাকাগুলিতে বিজয়া সম্মিলনীর বদলে তৃণমূল নেতা–কর্মীদের ত্রাণের কাজে সময় দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন অভিষেক।
সেই কারণে এ দিন শুধু কোচবিহার জেলাতে মাথাভাঙা ও শীতলখুচিতে দু’টি বিজয়া সম্মিলনী হয়েছে।
কোচবিহারের সাংসদ জগদীশ বসুনিয়া এই কর্মসূচিতে ছিলেন। দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার জেলায় কোনও বিজয়া সম্মিলনীর সূচি এ দিন রাখা হয়নি।
















Leave a Reply